বর্তমানে হার্টের নানাবিধ সমস্যা বেশ সাধারন একটা ব্যপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর জন্য দায়ী মুলত আমাদের অপরিমিত খাদ্যাভ্যাস, অনিয়ন্ত্রিত জীবনাচরণ, টেনশন, ধূমপান, সহ নানা কারন। প্রাকৃতিক উপায়ে আমাদের হার্টকে সুস্থ রাখতে নেচারফিট নিয়ে এল অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার উইথ লেমন, জিঞ্জার, গারলিক, হানি। এটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি। আসুন জেনে নেয়া যাক এর উপাদান গুলোর উপকারিতা-
অ্যাপেল সাইডার ভিনেগারঃ
১। হৃদযন্ত্রের সুস্থতা নিশ্চিত করে
২। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
৩। ক্রমবর্ধমান ওজন নিয়ন্ত্রণ ও
হ্রাসে সহায়ক
৪। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে
৫। হজমশক্তি বৃদ্ধি করে
৬। ঠান্ডা-কাশি এবং গলা ব্যথা নিরাময়ে কার্যকরী
৭। ত্বকের সুস্থতা নিশ্চিত করে
লেবুঃ
১। হাইপার টেনশন কমায়
২। পাকস্থলীকে সুস্থ রাখে
৩। ফুসফুসের জন্য ভাল
৪। পিএইচ মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
৫। ওজন কমাতে সাহায্য করে
আদাঃ
১। আদার রস খেলে আহারে রুচি আসে এবং ক্ষুধা বাড়ে।
২। আদার রসে পেটব্যথা কমে।
৩। আদা পাকস’লী ও লিভারের শক্তি বাড়ায়।
৪। আদা স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
৫। আদা রক্তশূন্যতা দূর করে।
৬। আদা মল পরিস্কার করে, ভারী, উষ্ণ,খিদে বাড়ায়, পাকে মধুর রুক্ষ, রায়ু ও কফ দূর করে।
রসুনঃ
১। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি
২। রক্ত সঞ্চালনক্ষমতা বাড়ায়
৩। হৃৎপিণ্ডের শক্তিবর্ধক
৪। উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে
৫। সংক্রমণ প্রতিরোধ করে
৬। ফুসফুসের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে
৭। রক্ত পরিশোধিত করে
৮। সেল ড্যামেজ রোধ করে
৯। হাড়ের শক্তি বাড়ায়
মধুঃ
১. হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। রক্তনালি প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে এবং হৃদপেশির কার্যক্রম বৃদ্ধি করে;
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
৩. দাঁতকে পরিষ্কার ও শক্তিশালী করে;
৪. দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে;
৫. মধুর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা, যা দেহকে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের হাত থেকে রক্ষা করে;
৬. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ও কোষকে ফ্রি রেডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে;
৭. বার্ধক্য অনেক দেরিতে আসে;
৮. মধুর ক্যালরি রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়, ফলে রক্তবর্ধক হয়